ফরিদগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের বর্ধিতসভা

আ: কাদের:

ফরিদগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের উদ্যোগে বিশেষ বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২১ সেপ্টেম্বর (সোমবার) বিকেলে উপজেলা অডিটরিয়ামে উক্ত সভা অনুষ্ঠিত হয়।

উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক আবু সুফিয়ান শাহিনের সভাপতিত্বে সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক ও উপজেলা কমিউিনিটি পুলিশিং এর সভাপতি হেলাল উদ্দিন আহাম্মেদের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন চাঁদপুর-৪ (ফরিদগঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য সাংবাদিক মুহম্মদ শফিকুর রহমান।

প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা যুবলীগের আহবায়ক আলহাজ¦ মিজানুর রহমান কালু ভূঁইয়া, বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, জেলা যুবলীগের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক সালাউদ্দিন মো. বাবর , ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি খাজে আহাম্মদ মজুমদার, জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক ঝন্টু দাস, সদস্য অরুপ কর্মকার, ফরিদগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের সাবেক আহবায়ক বিল্লাল হোসেন পাটওয়ারী, ফরিদগঞ্জ পৌরসভার প্যানেল মেয়র মো. খলিলুর রহমান, চাঁদপুর সদর উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফারুক হোসেন, সদস্য জাহাঙ্গীর হোসেন, আলী শুক্কুর, উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক আল- আমিন পাটওয়ারী, সদস্য আব্দুল গাফ্ফার সজিব, আলাউদ্দিন মিয়াজী, পাবেল পাটওয়ারী, আলাউদ্দিন ভূঁইয়া, সুমন পাটওয়ারী, আব্দুর রহিম রুবেল, কামাল হোসেন, আলমগীর হোসেন,মোঃ নাছির জসিম ঢালীসহ সকল সদস্য বৃন্দ।

প্রধান অতিথি মুহম্মদ শফিকুর রহমান তার বক্তব্যে বলেন, দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়নের অপবাদ ঘুচিয়ে বাংলাদেশ এখন “চ্যাম্পিয়ন অব দ্য আর্থ”। রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা এই পুরষ্কার পেয়েছেন নীতি ও নেতৃত্বের জন্য। পার্বত্য শান্তি চুক্তির জন্য ১৯৯৮ সালে তিনি ইউনেস্কোর “ ফেলিক্স হোফে-বোইনি” শান্তি পদকে ভূষিত হন। এটাকে বলা হয় দ্বিতীয় নোবেল শান্তি পুরষ্কার। ২০০৯ সালে তিনি এশিয়ার নোবেল খ্যাত ইন্দিরা গান্ধি পদকে ভূষিত হন। এরকম অনেক সম্মান তিনি জাতির জন্য বয়ে এনেছেন। তবে আন্তর্জাতিক পরিম-লে শেখ হাসিনার সবচেয়ে বড় স্বীকৃতি হলো- “জনগণের ক্ষমতায়ন” বিশ্ব শান্তি দর্শনের স্বীকৃতি।

তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়নে রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প নাই। তিনিই আজকে বাংলাদেশকে সমৃদ্ধির পথে চালিত করেছেন। তার নেতৃত্বের প্রতি অবিচল আস্থা রেখে যুবলীগকে এগিয়ে যেতে হবে।

Loading

শেয়ার করুন: