মতলব উত্তর ব্যুরো :
মতলব উত্তর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নুসরাত জাহান মিথেনের দায়িত্ব অবহেলায় একের পর এক অনিয়ম ও দূর্নীতি বেড়েই চলছে।
১৯ আগস্ট উপজেলার মরাদন ও ২২ আগস্ট ঠাকুরচর গ্রামে টাকার বিনিময়ে বাড়িতে গিয়ে করোনা টীকা প্রদান করায় ইপিাই পোর্টার জাকিরকে সাময়িক বরখাস্ত করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। কিন্তু এর অনিয়মের সাথে অন্য কেউ জড়িত কিনা এ ব্যাপারটি ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করছে একটি মহল।
কিন্তু পোর্টার জাকির কার সহায়তা এই অনিয়ম করছে সেই মূল হোতারা ধরা ছোঁয়ার বাইরে থাকায় হতাশ সাধারণ মানুষ।
সাধারণ মানুষ মনে করেন, সঠিক ভাবে তদন্ত করলে মূল হোতাদেরকে বের করা সম্ভব হবে।
২৭ শুক্রবার উপজেলার বদরপুর গ্রাম থেকে চিকিৎসা নিতে আসা ১৪ বছর বয়সী এক কিশোরী সুইপার কর্তৃক শ্লীলতাহানির শিকার হয়।
এছাড়াও পূর্বে এই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীরা রাতে ঘুমালে তাদের ব্যবহারকৃত মোবাইল ফোন ও স্বর্নের চেইন চুরির অভিযোগ ছিল এই হাসপাতালের কর্মচারী বিরুদ্ধে।
এছাড়াও স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা ডা. নুসরাত জাহান মিথেন, বেশির ভাগ সময়েই অনুপস্থিত ও বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে বেশি সময় কাটান। তবে ডা. নুসরাত জাহান মিথেনের অবহেলা ও গাফিলতির কারনেই একের পর এক অনিয়ম ও দূর্নীতি বেড়ে চলছে বলে মনে করছেন ভুক্তভোগীরা।
জেলা সিভিল সার্জন ডা. শাখাওয়াত উল্লাহ বলেন,অভিযুক্ত জাকিরের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। বাকী বিষয়গুলো আমি খোঁজ খবর নিয়ে ব্যাবস্থা গ্রহণ করবো।